দিনভর অতিবৃষ্টির কারণে এরই মধ্যে ফেনী এবং কুমিল্লা জেলার দক্ষিণ দিকের উপজেলাগুলোর বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে আসা পানি কুমিল্লা ও ফেনী জেলার নদ-নদীগুলো দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। এতে ওই এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা করছেন কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) রাতে ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বৃষ্টি ও বন্যার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানান পলাশ।
মোস্তফা কামাল পলাশ জানান, ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা শহরে অবস্থিত রাডার থেকে রাত ১০টা ৪২ মিনিটে পাওয়া চিত্রে দেখে যাচ্ছে, আবারও বৃষ্টির শুরু হয়েছে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোতে। এছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তিনি আরও জানান, আজ মঙ্গলবার সারারাত চট্টগ্রাম বিভাগের বেশিরভাগ জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সব জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এসব এলাকায় ১০০ থেকে ২০০ মিলিমিটার বৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা রয়েছে।
এস এইচ/
Discussion about this post