বিশ্বের অনেক জায়গায় বিয়েতে এমন অনেক রীতি আছে যা বিয়ের সময় পালন করা হয়, যেগুলো বেশ অদ্ভুত। একেক দেশে একেক নিয়ম। কোথাও বর-এর জুতা চুরি করা হয় তো কোথাও নব দম্পতির বাড়িতে গিয়ে তাদের বাসনপত্র ভাঙাকে শুভ বলে মনে করা হয়।
আসুন,বিভিন্ন দেশ এবং তাদের সংস্কৃতির কিছু অদ্ভুত বিয়ের রীতি সম্পর্কে জানি, যা কেবল মজার নয়, বরং তাদের পেছনে গভীর অর্থও রয়েছে।স্কটল্যান্ডের কিছু অঞ্চলে, কনে এবং বর-এর বন্ধুরা বিয়ের আগে তাদের মুখে কালো রং করে দেয় এবং তার উপর আটা জাতীয় ময়লা জিনিস ফেলে দেয়। এইভাবে তাদের অপমানিত করার ঐতিহ্য চলে আসছে বহু যুগ ধরে।
তাদের সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করা হয় যে বিয়ে করা কঠিন কাজ এবং যদি দম্পতি এই অপমান সহ্য করে একসঙ্গে থাকতে পারে, তাহলে তারা জীবন এবং বিয়ের সমস্ত কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে সক্ষম হবে।
হিন্দু বিয়েতে একটি মজাদার রীতি হলো বরের জুতা চুরি। এই রীতিতে, কনের বন্ধু এবং বোনেরা বিয়ের সময় গোপনে বর-এর জুতা চুরি করে ফেলে। এরপর তারা জুতাগুলো তখনই ফেরত দেয়, যখন বর তাদেরকে মোটা অর্থ দিতে রাজি হয়৷ সঙ্গে ভালো জিনিসও৷ এই রীতির পেছনে বর এবং তার বোনেদের মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার উদ্দেশ্য রয়েছে। এই রীতি এখনও চলে হিন্দুদের বিয়েতে৷
কিরগিজস্তানে এক সময় ছিল যখন পুরুষরা তাদের পছন্দের নারীকে অপহরণ করে বিয়ের জন্য বাধ্য করত। এই রীতি মহিলার সম্মতি নিয়ে অথবা সম্মতি ছাড়াই করা হত। যদিও, এখন এই রীতি অবৈধ।
বিহারের কিছু গ্রামীণ এলাকায় এখনও কিছু অংশে এই ধরনের রীতি পালন করা হচ্ছে। পার্থক্য হল, কনের পরিবার কোনো উপযুক্ত যুবককে অপহরণ করে তাদের কন্যা বা বোনের বিয়ের জন্য চাপ দেয় এবং পরে তরুণীকে তার সঙ্গে বিয়ে করতে হয়।
জার্মানিতে একটি অদ্ভুত রীতি রয়েছে। নববিবাহিত দম্পতিকে টিমওয়ার্কের গুরুত্ব শেখানোর জন্য এবং খারাপ সময়ে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিয়ের পরে যখন অতিথিরা নববিবাহিত দম্পতির বাড়িতে যান, তখন তারা সেখানে বাসনপত্র এবং মাটির পাত্র ভেঙে ফেলেন।তাদের বিশ্বাস, এতে দম্পতির জন্য শুভকামনা আসে। আসলে, যখন অতিথিরা চলে যায়, তখন দম্পতি একসঙ্গে বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা করেন, যা টিমওয়ার্কের প্রতীক।
অস্ট্রিয়ায় নববিবাহিত দম্পতিকে একটি কাঠের লাঠিকে অর্ধেক করে কাটতে হয়। এই রীতি সাধারণত বিয়ের রিসেপশনে করা হয়। এর উদ্দেশ্য হল, দম্পতিকে শেখানো যে বিয়েতে টিমওয়ার্ক গুরুত্বপূর্ণ এবং কীভাবে তারা মিলিত হয়ে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারে।
এমএসএ
নেক রীতি আছে যা বিয়ের সময় পালন করা হয়, যেগুলো বেশ অদ্ভুত। একেক দেশে একেক নিয়ম। কোথাও বর-এর জুতা চুরি করা হয় তো কোথাও নব দম্পতির বাড়িতে গিয়ে তাদের বাসনপত্র ভাঙাকে শুভ বলে মনে করা হয়।
আসুন,বিভিন্ন দেশ এবং তাদের সংস্কৃতির কিছু অদ্ভুত বিয়ের রীতি সম্পর্কে জানি, যা কেবল মজার নয়, বরং তাদের পেছনে গভীর অর্থও রয়েছে।
স্কটল্যান্ডের কিছু অঞ্চলে, কনে এবং বর-এর বন্ধুরা বিয়ের আগে তাদের মুখে কালো রং করে দেয় এবং তার উপর আটা জাতীয় ময়লা জিনিস ফেলে দেয়। এইভাবে তাদের অপমানিত করার ঐতিহ্য চলে আসছে বহু যুগ ধরে।
তাদের সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করা হয় যে বিয়ে করা কঠিন কাজ এবং যদি দম্পতি এই অপমান সহ্য করে একসঙ্গে থাকতে পারে, তাহলে তারা জীবন এবং বিয়ের সমস্ত কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে সক্ষম হবে।
হিন্দু বিয়েতে একটি মজাদার রীতি হলো বরের জুতা চুরি। এই রীতিতে, কনের বন্ধু এবং বোনেরা বিয়ের সময় গোপনে বর-এর জুতা চুরি করে ফেলে। এরপর তারা জুতাগুলো তখনই ফেরত দেয়, যখন বর তাদেরকে মোটা অর্থ দিতে রাজি হয়৷ সঙ্গে ভালো জিনিসও৷ এই রীতির পেছনে বর এবং তার বোনেদের মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার উদ্দেশ্য রয়েছে। এই রীতি এখনও চলে হিন্দুদের বিয়েতে৷
কিরগিজস্তানে এক সময় ছিল যখন পুরুষরা তাদের পছন্দের নারীকে অপহরণ করে বিয়ের জন্য বাধ্য করত। এই রীতি মহিলার সম্মতি নিয়ে অথবা সম্মতি ছাড়াই করা হত। যদিও, এখন এই রীতি অবৈধ।
বিহারের কিছু গ্রামীণ এলাকায় এখনও কিছু অংশে এই ধরনের রীতি পালন করা হচ্ছে। পার্থক্য হল, কনের পরিবার কোনো উপযুক্ত যুবককে অপহরণ করে তাদের কন্যা বা বোনের বিয়ের জন্য চাপ দেয় এবং পরে তরুণীকে তার সঙ্গে বিয়ে করতে হয়।
জার্মানিতে একটি অদ্ভুত রীতি রয়েছে। নববিবাহিত দম্পতিকে টিমওয়ার্কের গুরুত্ব শেখানোর জন্য এবং খারাপ সময়ে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিয়ের পরে যখন অতিথিরা নববিবাহিত দম্পতির বাড়িতে যান, তখন তারা সেখানে বাসনপত্র এবং মাটির পাত্র ভেঙে ফেলেন।তাদের বিশ্বাস, এতে দম্পতির জন্য শুভকামনা আসে। আসলে, যখন অতিথিরা চলে যায়, তখন দম্পতি একসঙ্গে বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা করেন, যা টিমওয়ার্কের প্রতীক।
অস্ট্রিয়ায় নববিবাহিত দম্পতিকে একটি কাঠের লাঠিকে অর্ধেক করে কাটতে হয়। এই রীতি সাধারণত বিয়ের রিসেপশনে করা হয়। এর উদ্দেশ্য হল, দম্পতিকে শেখানো যে বিয়েতে টিমওয়ার্ক গুরুত্বপূর্ণ এবং কীভাবে তারা মিলিত হয়ে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারে।
এস এম/
Discussion about this post