মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, একটা নতুন বাংলাদেশের কথা বলছি। আগের উদাহরণ দিয়ে লাভ নেই। আগের মতো আমরা করব না। আমরা যেন সফল হতে পারি সেই চেষ্টা করব। জেলেদের যে তালিকা করা হতো, যাদের বিশেষ পদ্ধতিতে করা হতো, সেগুলো এবার থাকবে না। ফলে আশা করছি তালিকা অনেকটা স্বচ্ছ হবে। প্রকৃত জেলেরা যেন তাদের চাল ও অন্যান্য সবকিছু পায় তা মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হবে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়ার সুরেশ্বর লঞ্চঘাটে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জেলেসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সচেতনতা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানের সময় ভোক্তাদের ইলিশ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে উল্লেখ করে ফরিদা আখতার বলেন, তাহলে উৎপাদন বাড়বে। ইলিশের প্রজনন মৌসুমে সবার এ সচেতনতা না থাকলে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানো যাবে না।
তিনি বলেন, আমরা যদি ইলিশের প্রজনন মৌসুমটা মেনে চলি এবং ইলিশ সম্পদ রক্ষা করতে পারি, তাহলে নদীতে ইলিশের বৃদ্ধি হবে। বাজারে এর দাম কমানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। আপনারা আমাদের সে সুযোগটা করে দিবেন।
জেলেদের সহায়তার জন্য স্বল্প সুদে ঋণের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে বলেও জানিয়েছেন উপদেষ্টা।
এম এইচ/
Discussion about this post