সেনাবাহিনী উচ্চ পর্যায়ের আদালত গঠন করেছে। বাহিনীর অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি ও গুমের ঘটনা তদন্তে এ আদালত গঠন করা হয়। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিষয়ে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তাতে দোষী সাব্যস্ত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেনাপ্রধান তখন বলেন, প্রমাণ ছাড়া কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। তদন্ত প্রক্রিয়াটি একটু ধীর গতিতে চলছে। এখানে বেশকিছু বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সরকার পতনের পর একে একে বেরিয়ে আসে জোরপূর্বক অন্তর্ধান বা গুমের নানা তথ্য।
বৃহস্পতিবার জোরপূর্বক গুম সংক্রান্ত জাতিসংঘ কনভেনশনে সই করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গুমের ঘটনা তদন্তে একটি কমিশনও গঠন করা হয়েছে। গুমের শিকার পরিবার ও মানবাধিকারকর্মীরা এসব গুমের ঘটনায় র্যাব ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করে আসছে।সূত্র: যুগান্তর।
টিবি
Discussion about this post