রবিবার, ১১ মে, ২০২৫
২৮শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৩ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি   🕒
➔ English
➔ Arabic
No Result
View All Result
প্রবাস খবর
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ
প্রবাস খবর
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ
No Result
View All Result
প্রবাস খবর
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ

একুশের চেতনা আমলাতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে কতটুকু প্রভাবিত করেছে?

প্রবাস খবর ডেস্ক প্রবাস খবর ডেস্ক
বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ৩:৩৩ অপরাহ্ণ
বিভাগ - মতামত
0 0
A A
একুশের চেতনা আমলাতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে কতটুকু প্রভাবিত করেছে?
Share on FacebookShare on Twitter

স্বাধীন দেশে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হয়েছে, কিন্তু হয়েও ঠিক হলো না, ফাঁক রয়ে গেল কোথাও। আগে হয়নি, হওয়া সম্ভব ছিল না; কেননা আগে রাষ্ট্র ছিল অবাঙালিদের অধীন। তাই রাষ্ট্রভাষা কখনো ছিল সংস্কৃত, কখনো ফার্সি তারপর ইংরেজি, সব শেষে করতে চেয়েছিল উর্দু। বাংলা এই প্রথম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে হলেও গৃহীত হয়েছে।

কিন্তু তবুও সবাই জানি আমরা এবং মানিও, যে বাংলা এখনো রাষ্ট্রভাষা হয়নি। তার মানে কী? রাষ্ট্রের ওপর কি বাঙালির কর্তৃত্ব এখনো প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি? আসলেই তাই। এতসব ঝড়-ঝঞ্ঝা, রক্তপাত, উত্থান, যুদ্ধ, রাষ্ট্রের ভাঙাভাঙি সত্ত্বেও রাষ্ট্রের ওপর বাঙালির নিজের কর্তৃত্ব স্থাপিত হয়নি। যারা অধিপতি তারা চেহারায় ও বংশ পরিচয়ে যতই বাঙালি হন না কেন, ভাষায় ও আকাঙ্ক্ষায় বাঙালি নন, কিংবা থাকছেন না।

পাকিস্তান ছিল একটি আমলাতান্ত্রিক পুঁজিবাদী রাষ্ট্র। সেই রাষ্ট্র ভেঙেছি। আমাদের নতুন রাষ্ট্রের আর যাই হোক পুরাতন রাষ্ট্রের মতো হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু পশ্চাৎমুখো গতিতে আমরা আবার সেখানেই চলে গেছি, যেখান থেকে শুরু করেছিলাম। অবিকল নয়, অবিকল প্রত্যাগমন ঘটছে না কখনো, ঘটার উপায় নেই। কিন্তু অনেকটাই বটে।

একাত্তরে পাকিস্তানের বাঙালি আমলাতন্ত্র কোন পক্ষে ছিল? ব্যক্তিগতভাবে কোনো কোনো আমলা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। কেউ কেউ চলেও গিয়েছিলেন মুজিবনগরে, বিশেষ করে তারা যারা কর্তব্যরত ছিলেন সীমান্তের কাছাকাছি শহরগুলোতে; কিন্তু এরা ব্যতিক্রম; বেশির ভাগ আমলাই, এবং আমলাতন্ত্র তো বটেই, ছিলেন পাকিস্তানের পক্ষেই। সেটাই স্বাভাবিক। কেননা সে আমলাতন্ত্র তো পাকিস্তান রাষ্ট্রেরই অংশ, তারই বশংবদ এবং সেই অবস্থানে তার বাঙালি-অবাঙালি বিভাজনটা ছিল অবাস্তব, বাঙালি আমলাতন্ত্র বলে আলাদা কিছু ছিল না, সবটাই ছিল পাকিস্তানি।

পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্যের পেছনে বেতন-ভাতা ছিল। কিন্তু সেটাই একমাত্র কারণ না মোটেই। বেতন-ভাতার চেয়ে বেশি ছিল উপরি, আরও ছিল ক্ষমতার অংশভাগ। অন্ধকারে বিদ্যুতের মতো জ্বলজ্বল করত ক্ষমতার অহংকার, শীতের দিনে উষ্ণ পোশাকের মতো সুখ দিত তাদেরও যারা ছিল ভদ্র কিসিমের, আর যারা উগ্র ও উদ্ধৃত তারা তো ছোক ছোক করত সর্বদাই, হুঙ্কার দিত থেকে থেকে, হামলা করত নিরাপদ বোধ করলে। এমনকি বায়ান্নতেও তো দেখেছি আমরা উচ্চশিক্ষিত বাঙালি আমলা গুলি চালানো থেকে মিথ্যা প্রেসনোট লেখা পর্যন্ত সব কাজই করেছে।

ঘৃণা ভরে করেছে সব সময় এমন যে বিশ্বাস করবে সে সাহস হয় না। অনেক সময়তো মনে হতো জনগণের নিপীড়নের কাজ বেশ উপভোগ করেছে। উর্দি পরিহিত হোক কি-না হোক, রাষ্ট্রের সেবা করেছে তারা খুব সুন্দরভাবে। আমি একজন কবিকে জানি, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দৃঢ়ভাবে জাতীয়তাবাদী হয়েছেন, একাত্তরেও ছিলেন অনেকটা, প্রকাশ্যে না হলেও; কিন্তু বায়ান্নতে যিনি ছিলেন উলটোদিকে। তার মহকুমায় গুলি পর্যন্ত হয়েছিল, তারই হুকুমে। সে নিয়ে বলছিলেন যখন গলার স্বরে তখন আত্মধিক্কার শুনতে পেয়েছি বলে মনে পড়ে না। আমলাতন্ত্র মানুষকে মানুষ রাখে না। ইতর করে ছাড়ে।

পাকিস্তান হওয়ায় এ আমলাতন্ত্রের একদফা লাভ হয়েছে। আমলারা পদন্নোত হয়েছেন। আগের তুলনায় একটি, দুটি, তিনটি, হয়তো তার চেয়েও বেশি ধাপ ভাঙতে পেরেছেন তারা, লম্ফ দিয়ে। তারচেয়েও বড় কথা ব্রিটিশ সিংহরা সরে যাওয়া দেশি প্রাণীরা সিংহ হয়ে বসেছে। সেটা কম কথা নয়। কেউ আবার বাঘ হয়েছে, কেউ কেউ। তাই বা কম কিসে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতা প্রথম থেকেই ছিল বেসামরিক আমলাতন্ত্রের হাতে, পরে সামরিক আমলাতন্ত্র যখন ক্ষমতা দখল করে নিল তখনো তাদের কোনো অসুবিধা হলো না; হঠকারী ছোট ভাইটির সঙ্গে বিজ্ঞ বড় ভাইয়ের মতো মিলে মিশে সব কিছু নিজের ও সাম্রাজ্যবাদের স্বার্থে অতিপরিচ্ছন্নভাবে ব্যবহার করতে থাকল। অন্য অনেক কিছুর সঙ্গে এও প্রমাণিত হলো যে, সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আমলাতন্ত্রের কোনো বিরোধ তো নেই, প্রশ্নই ওঠে না থাকার, উলটো যা আছে তা হলো নিবিড় আঁতাত।

লক্ষ করার বিষয় যে, আমলাতন্ত্রকে নিরপেক্ষ মনে করা হয়, যার দরুন যখনই দেশে ‘বিপ্লব’ হয়, সে বিপ্লব সামরিক অভ্যুত্থানই হোক কি মধ্যবিত্তের অভ্যুত্থানই হোক [১৯৭৫-এর কিংবা ১৯৯০-এর] তখন নিরপেক্ষ উপদেষ্টা দেখা যায় খুঁজে পাওয়া যায় ওই আমলাতন্ত্রের মধ্যেই। বিভ্রম সৃষ্টিতে আমলাতন্ত্র অতুলনীয়।

বায়ান্নতে বাঙালিদের যে আন্দোলনের শুরু তা পাকিস্তান নামক ওই যে রাষ্ট্র যেটি অর্থনীতিতে পুঁজিবাদী ও কাঠামো তো আমলাতন্ত্রী তাকে ভাঙার লক্ষ্যেই এগিয়েছে। ক্রমাগত। অন্যতম রাষ্ট্রভাষা থেকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষাই গন্তব্য স্থির হয়ে গেছে, অনেকেরই অজান্তে-কিন্তু খুবই স্বাভাবিকভাবে। কেননা বায়ান্নতে যার সূচনা হয়েছে সে তো অন্য কিছু নয়, সে হলো সামন্তবাদী ধর্মীয় জাতীয়তাবাদকে পরিত্যাগ করে ভাষাভিত্তিক আধুনিক ও ইহজাগতিক জাতীয়তাবাদকে গ্রহণ। ওই জাতীয়তাবাদ পাকিস্তান রাষ্ট্রকে মানবে কেন, তাকে না ভেঙে তার পক্ষে এগোনোর উপায়ই বা কী?

আমলাতন্ত্র সাতচল্লিশে মুনাফা করেছে, বায়ান্নতেও বিপদে পড়েনি; কিন্তু একাত্তরে কিছুটা পড়েছিল, অর্থাৎ তার একাংশ পড়েছিল। তবে পুষিয়ে নিয়েছে। যারা মুজিবনগরে গেছেন, কিংবা ‘প্রমাণ’ হাজির করতে পেরেছেন যে গিয়েছিলেন, তারা অন্য আমলাদের ছাড়িয়ে গেছেন, উন্নতিতে। আর যারা যাননি তারাও মুনাফা পেয়ে গেছেন। সেই সাতচল্লিশের মতোই।

প্রায় অবিকল। সাতচল্লিশে ব্রিটিশভক্ত আমলাতন্ত্র ক্ষমতা পেয়ে গেল, বাহাত্তরে পাকিস্তানভক্ত আমলাতন্ত্র প্রথমে ক্ষমতার কাছাকাছি রইল, পরে অতিদ্রুত তারাই ক্ষমতার আসল চালক হয়ে দাঁড়াল। একের পর এক সামরিক অভ্যুত্থান সামরিক আমলাতন্ত্র ও তার বড় ভাই বেসামরিক আমলাতন্ত্রকে শক্তিশালী করেছে। সেই লরেলহার্ভির কায়কারবার, যদিও কৌতুকের অর্থে নয়। রাষ্ট্র স্বাধীন। আমলাতন্ত্র তাই আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় স্বাধীন। ধন্য বাঙালি, তুমি মুক্তিযুদ্ধ করেছিলে।

বায়ান্নর পর পশ্চিম পাকিস্তানি লেখক একজন এক অনুষ্ঠানে বেশ ঘটা করে বলেছিলেন তার শ্রোতাদের যে, তারাও আসলে আমাদের পথেরই পথিক। চমকে ওঠার মতো কথা বটে। কৌতূহল প্রকাশ করায় বলেছেন আমরা উভয়েই। পূর্ব যেমন পশ্চিমও তেমনই, ইংরেজবিরোধী। একই যুদ্ধ। শুনে মনে মনে হেসেছি আমি। বেচারা! ঐক্য চায়, দুই পাকিস্তানকে এক রাখার ইচ্ছা রাখে, তাই বলেছে ওই আন্তরিক কথাটা। বুঝতে চাইছে না যে, আমাদের ভাষার লড়াইটা ইংরেজির বিরুদ্ধে ছিল না, ছিল উর্দুর বিরুদ্ধে।

তা ছিল বৈকি। নিকট লক্ষ্যে উর্দুর বিরুদ্ধেই ছিল। কিন্তু সুদূর লক্ষ্যে ইংরেজিবিরোধীও ছিল বটে, আমরা খেয়াল করি চাই না-ই করি, মানি আর না-ই মানি। গণতন্ত্রের মধ্যে যেমন সমাজতন্ত্রের লক্ষ্য থাকে প্রোথিত, না থাকলে গণতন্ত্র যেমন এগোতে পারে না এবং সে গণতন্ত্রই থাকে না শেষ পর্যন্ত, আমাদের ভাষার সংগ্রামের ভেতরও তেমনি উর্দুবিরোধিতাটা পার হয়ে চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল বাংলাকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা, যার অপরিহার্য পূর্বশর্ত হলো ইংরেজিকেও হটিয়ে দেওয়া। উর্দু হটিয়ে ইংরেজির খপ্পরে পড়ব, পাঞ্জাবি পুঁজিপতিদের বিতাড়িত করে বাঙালি পুঁজিপতিতের জন্য আসন-বাসন তৈরি করে দেব, এ অভিপ্রায়ে আমরা বায়ান্ন আন্দোলনকে একাত্তরের পরিণতিতে নিয়ে আসিনি, অপরিমেয় রক্ত ও ঘামের বিনিময়ে। অথচ তাই তো ঘটেছে।

আমরা চলে গেছি পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, আমরা পড়েছি সাম্রাজ্যবাদের খপ্পরে। আমাদের পুঁজিবাদ আর ওই সাম্রাজ্যবাদের অধীন। এ সাম্রাজ্যবাদের ভাষা বাংলা নয়, হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এর ভাষা হচ্ছে ইংরেজি। সেই ভাষা আজ ওপরের তলায় চলে এসেছে। আর পুঁজিবাদী সমাজে ওপরে যা আসে তাই তো নিচে চলে যায়। সে বর্জ্য উচ্ছিষ্ট হোক, আর ভাষাই হোক।

বাংলা ভাষা তাই মর্যাদা পাচ্ছে না, যথার্থ প্রতিষ্ঠা তার জন্য সুদূর পরাহত। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাংলা প্রচলন ক্রমগত পিছু হটছে এবং ইংরেজির মাধ্যমে শিক্ষিতরা অধিক ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছে। আরও উঠবে, যতই দিন যাবে-ব্যবস্থাটা যদি অক্ষত থাকে। বাংলাভাষা-ভিত্তিক জাতীয়তাবাদের একেবারে প্রথম ও অপরিহার্য অঙ্গীকারই হচ্ছে সবার জীবনে বাংলার চর্চা, অর্থাৎ সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা। সেই শিক্ষার প্রতিশ্রুতি যত জোরে দেওয়া হচ্ছে ততো জোরে কাজ হচ্ছে না। হবেও না। কেননা যে জায়গাটায় গিয়ে এটি থেমে যাচ্ছে সে হচ্ছে বৈষম্য।

প্রাথমিক শিক্ষাকে অবৈতনিক করুন আর যাই করুন হাত বাড়িয়ে যে সন্তানের জন্য গ্রহণ করবে সেই জোরটুকু আজ গরিব মানুষে নেই। আর সন্তানের শিক্ষা যে পারিবারিক জীবনে কোনো উন্নতির দ্বারোৎঘাটন করবে সেই ভরসাটুকুও নেই, ঘরই নেই তো দরজা পাবে কোথায়।

লেখক: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

সূত্র: যুগান্তর

 

এ জেড কে/

ShareTweet
Previous Post

দুবাইয়ের ‘গালফ ফুড’ মেলায় বাংলাদেশের ৪১ প্রতিষ্ঠান

Next Post

আমিরাতের পরিবেশমন্ত্রীর সঙ্গে সাবের হোসেন চৌধুরীর বৈঠক

Related Posts

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের ভূমিকা
মতামত

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের ভূমিকা

ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিতে বাংলাদেশিদের ভবিষ্যৎ কী?
মতামত

ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিতে বাংলাদেশিদের ভবিষ্যৎ কী?

জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সবার ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরি
মতামত

জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সবার ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরি

নতুন বছরে শিক্ষা ভাবনা
মতামত

নতুন বছরে শিক্ষা ভাবনা

সামাজিক ব্যবসায়ের এক নতুন ফর্মুলা
মতামত

সামাজিক ব্যবসায়ের এক নতুন ফর্মুলা

বায়ুদূষণে ঢাকা, পরিত্রাণ কোথায়?
মতামত

বায়ুদূষণে ঢাকা, পরিত্রাণ কোথায়?

Next Post
আমিরাতের পরিবেশমন্ত্রীর সঙ্গে সাবের হোসেন চৌধুরীর বৈঠক

আমিরাতের পরিবেশমন্ত্রীর সঙ্গে সাবের হোসেন চৌধুরীর বৈঠক

Discussion about this post

ফেসবুকে প্রবাস খবর

সর্বশেষ সংবাদ

bdnews bangla

আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না: প্রেস সচিব

bdnews bangla

আজ আবারও শাহবাগ ব্লকেড

bdnews bangla

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত ইস্যুতে অনড় ভারত

bdnews bangla

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

bdnews bangla

যু’দ্ধ বিরতিতে ভারত-পাকিস্তানকে ধন্যবাদ, ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রধান উপদেষ্টার

Load More

❑ আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২৩
৪৫৬৭৮৯১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
  • প্রবাস ফোরাম
  • প্রবাস কমিউনিটি
  • প্রবাস হেল্প কর্নার
  • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
  • প্রবাস দূতাবাস
  • প্রবাসে চাকরি
  • ভিসা তথ্য
  • প্রবাস ভাষা
  • মতামত
  • আর্কাইভ
PROBASH KHABOR LIMITED
49/1, ( Ground floor),Islam Tower Road,
Nayapaltan, Dhaka-1000
Mobile -01321890389-WhatsApp Mobile -01329281279

Copyright © 2023 probashkhabor All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

১১ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৩ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ

Copyright © 2023 probashkhabor All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist