আসলেন, দেখলেন, জয় করলেন। তিনি হলেন ডা. আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক সাগর। এতদিন চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকলেও। এবার তিনি জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করলেন।
প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েই বাজিমাত করলেন সাগর। মেহেরপুর-২ আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হোন তিনি। সাগর নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭২ হাজার ৭২৮ ভোট পান। ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মকবুল হোসেন পান ৪৯ হাজার ৫৯৩ ভোট।
ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন নাজমুল হক সাগর। নেতৃত্ব দিয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগকেও। ২৩ তম বিসিএসে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগদান করে চাকরি জীবন শুরু করেন। চাকরিও করেন সুনামের সাথে। তবে, রাজনীতির কারণেই ২০২০ সালে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন সাগর। মনোনিবেশ করেন রাজনীতিতে। সবশেষ মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন তিনি ।
তার পিতা মোহাম্মদ নুরুল হক, গাংনী থানা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন।
আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান ও পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবেই মেহেরপুর-২ আসনে সাগরই হোন নৌকার মাঝি। এসেই সবার মন জয় করে বাজিমাত করেন সাগর। বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে, হোন গাংনীবাসীর নতুন কান্ডারি।
এ এস/
Discussion about this post