মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে ফোরজি পরিষেবা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সবগুলো মোবাইল অপারেটরকে, টেলিযোগাযোগ সূত্রগুলো বলছে।
এদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি। আইএসপিগুলোকে ইন্টারনেট সরবরাহকারী আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়েগুলো এখন পর্যন্ত কোন নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা পায়নি বলে বিভিন্ন সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ আন্দোলনে রাজধানীর শাহবাগসহ কয়েক জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মুন্সিগঞ্জে নিহত হয়েছেন ২ জন।
এই পরিস্থিতিতে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন পর ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। গত ৩১ জুলাই ফেসবুকও চালু করা হয়েছিল।
এ এ/
Discussion about this post