শনিবার, ১০ মে, ২০২৫
২৭শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১২ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি   🕒
➔ English
➔ Arabic
No Result
View All Result
প্রবাস খবর
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ
প্রবাস খবর
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ
No Result
View All Result
প্রবাস খবর
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ

সোভিয়েত রাশিয়ার ভাবনায় বাংলাদেশ

প্রবাস খবর ডেস্ক প্রবাস খবর ডেস্ক
মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ৪:০৭ অপরাহ্ণ
বিভাগ - মতামত
0 0
A A
সোভিয়েত রাশিয়ার ভাবনায় বাংলাদেশ
Share on FacebookShare on Twitter

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর সপ্তম নৌবহরের বঙ্গোপসাগরে অফিসিয়াল যাত্রা শুরুর পর ১৩ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন সপ্তম নৌবহরকে ঠেকাতে ঘোষণা দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রক্তের স্রোতধারায় যে ঢেউ তরীগুলো ভাসিয়েছিল, সেই তরীগুলো বহমান রক্তাক্ত সাগর-মহাসাগর পেরিয়ে চরম উত্তেজনা তৈরি করেছিল কিউবাতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবী প্রায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কাছাকাছি ছিল কিউবান মিসাইল ক্রাইসিসের মাধ্যমে।

সত্য গোপন যেমন মিথ্যার চেয়ে জঘন্য, ঠিক এর চেয়ে কঠিনতর জঘন্য হলো ইতিহাস গোপন; যা ইতিহাস বিকৃতি থেকেও প্রচণ্ড ঘৃণ্য। সোভিয়েতের জন্মই হয়েছিল অত্যাচারের বিরুদ্ধাচরণ করে। সমস্ত নির্যাতিত অধিকারহীনদের চেতনা এদের মননে মগজ। সেই ১৯৪০ দশকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য যখন ভারতীয় উপমহাদেশকে ধর্মীয় সর্বসংহারে ব্যবহার করে দ্বিখণ্ডিত করেছিল তারা তখনও এর বিপক্ষে ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর স্নায়ুযুদ্ধ চরম পর্যায়ে চলে যায়। একদিকে ন্যাটো জোট চাপ, অন্যদিকে চীন-সোভিয়েত সীমান্ত দ্বন্দ্ব। ন্যাটো জোটের বিপক্ষে পোলান্ডের ওয়ারশ ট্রিটি অর্গানাইজেশন গঠিত হয়। অন্যদিকে চীন-ভারত যুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, এদিক থেকে চীন-পাকিস্তান বন্ধুত্ব হয় ভারতের বিরুদ্ধে আর পাকিস্তানের তৎকালীন সবচেয়ে পরম বন্ধু ছিল যুক্তরাষ্ট্র। ভারত সোভিয়েতের দিকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য হাত বাড়ায়। ১৯৫০ দশকে পাকিস্তানকে সোভিয়ত ইউনিয়ন সংজ্ঞায়িত করেছিল:- “Pakistan as an ‘artificial’ state, a geographical absurdity with it’s two wings”.

বিশ্বে নিজ নিজ প্রভাব বলয়ের স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ভারতীয় উপমহাদেশে তখন পরস্পর বিরোধী অবস্থান গ্রহণ করে। আর ১৯৭১ সালেও তা পূর্বনির্ধারিত একই রূপ ধারণ করে। সালাহউদ্দিন আহমেদের “বাংলাদেশ পাস্ট অ্যান্ড প্রেজেন্ট” বইয়ের ৩৪৭ পৃষ্ঠায় লিখেছেন, “ষাটের দশকের শেষ নাগাদ ক্রেমলিন এই উপসংহারে পৌঁছেছিল যে,পাকিস্তানের পশ্চিমাংশ থেকে পূর্বাংশের বিচ্ছিন্নতা সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতের স্বার্থের অনুকূল হবে।” ১৯৭০ সালে ওয়াশিংটন সফরকালে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব আরও অটুট হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেমলিন-দিল্লি ১৯৭১ সালে সোভিয়েত-ভারত ২০ বছর মেয়াদী মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আর চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কারণে ভারতের মনোবল বৃদ্ধি পায়।

এই চুক্তির ৯ নাম্বার অনুচ্ছেদে বলা আছে- “সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো কোনো পক্ষের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে জড়িত তৃতীয় কোনো পক্ষকে কোনো ধরনের সহায়তা প্রদানে বিরত থাকবে। চুক্তিতে স্বাক্ষরদানকারী কোনো পক্ষ আক্রান্ত হলে অথবা হুমকির মুখোমুখি হলে পক্ষগুলো তাদের নিজ নিজ দেশের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের হুমকি দূর করতে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে অবিলম্বে পারস্পরিক আলোচনায় মিলিত হবে।” আর চুক্তির মূলই পাকিস্তানকে মোকাবিলা আর বিশেষভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিহত করার সামরিক চুক্তি, যার মাধ্যমে ভারতে অখণ্ডতা রক্ষার জন্য সোভিয়েত সরাসরি যুদ্ধনীতি অবলম্বন করতে পারবে।

এই চুক্তির পর ইন্দিরা গান্ধী এক শক্তিশালী রূপে আবির্ভূত হন। যুক্তরাষ্ট্র সফরে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে কথা বলতেই রেগে চটে যান প্রেসিডেন্ট নিক্সনের ওপর এবং বৈঠক বাতিল করে চলে আসেন।

হেনরি কিসিঞ্জার তখন বলেন, “আরেকটু ধৈর্য্য দেখানো উচিত ছিল।” সোভিয়েত এই ঘটনার পর পরই ভারত মহাসাগরে শুভেচ্ছা সফরে একটি মাইনসুইপার জাহাজ, একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ব্যাটল ট্যাংক ক্যারিয়ার জাহাজ ও একটি সাবমেরিন রেখেছিল যা পরবর্তীতে সপ্তম নৌবহরকে বিতারিত করার দূরদর্শী পদক্ষেপ ছিল। আর বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম যখন বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতি সাহায্য চান সোভিয়েত তখন বাংলাদেশকে ভারতের মাধ্যমে বৈষয়িক ও কূটনৈতিক সমর্থন প্রদান করে। ভারতে সামরিক সহায়তা প্রেরণ এবং জাতিসংঘে ভারতকে কূটনৈতিক সমর্থন দিয়ে পাকিস্তানের ব্যবচ্ছেদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সোভিয়েত ১৯৭১ সালের ৫ ডিসেম্বর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের সর্মথনপুষ্ট যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রস্তাবে ভেটো প্রয়োগ করে। যুক্তরাষ্ট্র এ প্রস্তাবে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি (গৃহযুদ্ধ), সশস্ত্র বাহিনী প্রত্যাহার এবং পাক-ভারত সীমান্তে পর্যবেক্ষক মোতায়নের প্রস্তাব করে। ঠিক একইভাবে ৬ ডিসেম্বর, ৮ ডিসেম্বর, ১৩ ডিসেম্বর ভেটো প্রয়োগ করে। আর ১০ ডিসেম্বর “Independent Republic Of Bangladesh”-কে সমর্থন করেন এবং বাংলাদেশের মানুষের উপর সামরিক জান্তার আক্রমণ এবং শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেফতারকে Out-Law বলে স্পষ্ট বিবৃতি দেয়। ৫ ডিসেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘকে ব্যবহার করে− পাকিস্তানের পক্ষে সামরিক শক্তি প্রয়োগের হুমকি দেয়।

কিন্তু রাশিয়ার বিরোধিতায় ব্যর্থ হয়ে একতরফা শক্তি প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। ৯ ডিসেম্বর তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিক্সন সপ্তম নৌবহরকে বঙ্গোপসাগরের দিকে রওনা হতে নির্দেশ দেন। ১০ ডিসেম্বর সপ্তম নৌবহরের ১০টি জাহাজ নিয়ে “টাস্কফোর্স ৭৪” গঠন করা হয়। ১০ ডিসেম্বর এই নৌবহর মালাক্কা প্রণালীতে অবস্থান নেয়।

ভারত মহাসাগরে শুভেচ্ছা সফরে একটি মাইনসুইপার জাহাজ, একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ব্যাটল ট্যাংক ক্যারিয়ার জাহাজ ও একটি সাবমেরিন রেখেছিল। এছাড়া ৫ ডিসেম্বর আরও একটি মাইনসুইপার জাহাজ ও একটি ডেস্ট্রয়ার ভারত মহাসাগরে পৌঁছায়। সোভিয়েত ইউনিয়ন ৬টি জাহাজকেই বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি থাকার নির্দেশ দেয়। ৭ ডিসেম্বর ভ্লাদিভস্তক থেকে ১টি নিউক্লিয়ার বোমাবাহী মিসাইলসহ ব্যাটলক্রুজার, ও একটি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন রওনা দেয়।

১০ ডিসেম্বর সপ্তম নৌবহরের বঙ্গোপসাগরে অফিসিয়াল যাত্রা শুরুর পর ১৩ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন সপ্তম নৌবহরকে ঠেকাতে ঘোষণা দেয়। তারা আগের জাহাজগুলোর সঙ্গে আরেকটি অ্যান্টি-ক্যারিয়ার টাস্কফোর্স পাঠাচ্ছে- যাতে আছে আরও একটি নিউক্লিয়ার বোমাবাহী মিসাইলসহ ব্যাটলক্রুজার, একটি নিউক্লিয়ার গাইডেড মিসাইল সাবমেরিন, একটি নিউক্লিয়ার অ্যাটাক সাবমেরিন এবং একটি ডেস্ট্রয়ার।

সপ্তম নৌবহর ১৪ ডিসেম্বর মালাক্কা প্রণালী অতিক্রম করে, বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করে। ১৫ ডিসেম্বর সপ্তম নৌবহরের বিরুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধজাহাজ নিয়োগ করে। এই দিন ২০টি সোভিয়েত রণতরী ভারত মহাসাগরে অবস্থান নেয়। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধে অংশ নেওয়া থেকে নিজেদের বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় এবং সপ্তম নৌবহর ফিরিয়ে নেয়।

আমরা অনেকে বলে থাকি সোভিয়েতের অষ্টম নৌবহরে যুক্তরাষ্ট্র পিছু হটতে বাধ্য করেছিল। যা ছিল মিসাইল ক্রাইসিস পরে সবচেয়ে উল্লেখ্য ঘটনা এবং সোভিয়েত এই স্নায়ু যুদ্ধে জয়ী হয়েছিল কিন্তু ১৫ ডিসেম্বর শেষ পেরেকটি পাকিস্তানের কফিনে ঢুকিয়ে দেয় সোভিয়েত, যা ছিল সোভিয়েতের সবচেয়ে তৎকালীন কাছের মিত্র পোল্যান্ড কর্তৃক প্রস্তাব, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর এবং রণাঙ্গন থেকে সৈন্য প্রত্যাহারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার আলোচনা এবং ভুট্টো নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে হাজির হয়ে তার জীবনের স্মরণীয় ও আবেগময় ভাষণ দেন। তিনি বলেছিলেন, “আমি চরম অপমানজনক আত্মসমর্পণে রাজি হতে আসিনি।”

“নিরাপত্তা পরিষদ যদি আমাকে অপমানজনক আত্মসমর্পণকে বৈধতা দিতে চায়, তাই আমি নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছি কিন্তু অধিবেশন বয়কট করছি না। আপনারা যে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারেন…… আমি চললাম” বলে সোভিয়েত সমর্থনপুষ্ট পোলিশ প্রস্তাবের কপিটিকে ছিঁড়ে ফেলে নিরাপত্তা অধিবেশন থেকে বের হয়ে আসে। সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশকে ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি স্বীকৃতি দেয়।

ইন্দো-সোভিয়েত বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অনস্বীকার্য অবদান রাখেন এবং স্নায়ুযুদ্ধের বিজয়ের স্বাদ অবলম্বন করে সার্বভৌম বাংলাদেশকে দিয়ে। ইতিহাস সোভিয়েতকে বরণ করেছে, অত্যাচার নিপীড়নকে বিলুপ্তকরণ করেছে, সত্যকে আলিঙ্গন দিয়েছে, মিথ্যাকে হরণ করেছে, আর ইতিহাসকে মুদ্রণ করেছে, আর সেই ইতিহাসও তাদেরকে ধারণ করেছে।

লেখা; মো. মঞ্জুরুল হক ফাহিম, ভাইস-চেয়ারম্যান, মাষ্টারমাইন্ড কনসালটেন্সী লিমিটেড

সূত্র – ঢাকাট্রিবন

এ এস/

ShareTweet
Previous Post

২৩ দিনে প্রবাসী আয় ২০৫ কোটি ডলার

Next Post

চাকরি হারালেন সাকলায়েন; পরী লিখলেন, ‘বাই বাই রাসেলস ভাইপার’

Related Posts

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের ভূমিকা
মতামত

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের ভূমিকা

ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিতে বাংলাদেশিদের ভবিষ্যৎ কী?
মতামত

ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিতে বাংলাদেশিদের ভবিষ্যৎ কী?

জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সবার ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরি
মতামত

জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সবার ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরি

নতুন বছরে শিক্ষা ভাবনা
মতামত

নতুন বছরে শিক্ষা ভাবনা

সামাজিক ব্যবসায়ের এক নতুন ফর্মুলা
মতামত

সামাজিক ব্যবসায়ের এক নতুন ফর্মুলা

বায়ুদূষণে ঢাকা, পরিত্রাণ কোথায়?
মতামত

বায়ুদূষণে ঢাকা, পরিত্রাণ কোথায়?

Next Post
চাকরি হারালেন সাকলায়েন; পরী লিখলেন, ‘বাই বাই রাসেলস ভাইপার’

চাকরি হারালেন সাকলায়েন; পরী লিখলেন, 'বাই বাই রাসেলস ভাইপার'

Discussion about this post

ফেসবুকে প্রবাস খবর

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ সম্ভব: অ্যাটর্নি জেনারেল

শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ সম্ভব: অ্যাটর্নি জেনারেল

দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’: নাহিদ ইসলাম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’: নাহিদ ইসলাম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াল শক্তিশালী এক মুসলিম দেশ

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াল শক্তিশালী এক মুসলিম দেশ

‘শাহবাগে খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় সারা বাংলাদেশ’

‘শাহবাগে খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় সারা বাংলাদেশ’

এই দেশ কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, দেশটা জনগণের: তারেক রহমান

এই দেশ কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, দেশটা জনগণের: তারেক রহমান

Load More

❑ আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২৩
৪৫৬৭৮৯১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
  • প্রবাস ফোরাম
  • প্রবাস কমিউনিটি
  • প্রবাস হেল্প কর্নার
  • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
  • প্রবাস দূতাবাস
  • প্রবাসে চাকরি
  • ভিসা তথ্য
  • প্রবাস ভাষা
  • মতামত
  • আর্কাইভ
PROBASH KHABOR LIMITED
49/1, ( Ground floor),Islam Tower Road,
Nayapaltan, Dhaka-1000
Mobile -01321890389-WhatsApp Mobile -01329281279

Copyright © 2023 probashkhabor All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১২ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
    • প্রবাস অর্থনীতি
    • প্রবাস রাজনীতি
    • প্রবাস দূতাবাস
    • প্রবাস জীবন-যাপন
    • প্রবাস সফলতা
    • প্রবাস জীবনের গল্প
    • প্রবাস কমিউনিটি
    • প্রবাস খেলা
    • প্রবাস বিনোদন
    • প্রবাস সাহিত্য
    • প্রবাস ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • প্রবাস সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস শিক্ষা
    • প্রবাস ভ্রমন
    • প্রবাস কণ্ঠ
    • প্রবাস হেল্প কর্নার
    • প্রবাস আলোকচিত্র
    • প্রবাস ভাষা
    • ভিডিও সংবাদ
    • প্রবাস ফোরাম
    • প্রবাস ট্রেনিং সেন্টার
    • প্রবাসে চাকরি
    • প্রবাস বিশেষ
  • এশিয়া
  • মধ্যপ্রাচ্য
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • প্রবাসী মন্ত্রণালয়
  • বিএমইটি
  • রিক্রুটিং এজেন্সী
  • বায়রা
  • পাসপোর্ট
  • বিমানবন্দর
  • হজ্জ
  • প্রবাস বিশেষ

Copyright © 2023 probashkhabor All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist