মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত বেশ কিছু বছর ধরেই অভিবাসী নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। তবে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৪২ হাজারেরও বেশি বিভিন্ন দেশের প্রবাসীকে কুয়েত থেকে বিতাড়িত করেছে। যা বাস্তবায়নের পর থেকে নির্বাসন বিভাগের এটি সর্বোচ্চ সংখ্যা। তবে কোন দেশের কতজন সেটা উল্লেখ করেনি কর্তৃপক্ষ।
২০২২ সালে প্রায় ২১ হাজার প্রবাসীদের নিজ নিজ দেশে প্রেরণ করা হয়। ২০২৩ সালে যা দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়ায়। এটি সম্ভব হয়েছে কুয়েতের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ তালাল আল-খালেদের নির্দেশনার কারণে।
করোনার পর থেকে আবাসিক ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের কারণে কঠোর অবস্থানে কুয়েত। প্রতিদিন আবাসিক আইন লঙ্ঘনের কারণে অসংখ্য প্রবাসীক গ্রেপ্তার করছে দেশটির আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। কুয়েতের চলমান এই নিরাপত্তা অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, এটি কুয়েতের সরকারের বৃহত্তর উদ্যোগের অংশ। জনসংখ্যায় সামঞ্জস্য আনার পাশাপাশি আবাসিক ও শ্রম আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় হলো এই পদক্ষেপের প্রধান লক্ষ্য।
এ জেড কে/
Discussion about this post