একটা সময়ে যে বিভাগের প্রধান ছিলেন, এখন গাজী আশরাফ হোসেন লিপু সেই বিভাগেই চাকরি করলেও সুযোগ-সুবিধায় আগের যেকোনো প্রধান নির্বাচককেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন।
বিদেশ সফরে বোর্ড পরিচালকদের মতো প্রধান নির্বাচক লিপু দৈনিক ভাতা (ডিএ) পাবেন ৫০০ ডলার। বিসিবি থেকে গাড়ি পাওয়ার কথাও শোনা যাচ্ছে। গাড়ি না পেলেও জ্বালানি নিশ্চিত পাবেন। আর অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা তো আছেই। সবচেয়ে বেশি কৌতূহল তৈরি হয়েছে নতুন প্রধান নির্বাচক লিপুর বেতন নিয়ে। আগের প্রধান নির্বাচক নান্নু বেতন পেতেন মাসে ১ লাখ ৭০ হাজারের মতো। নির্বাচক সুমনের বেতন ছিল প্রায় দেড় লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে লিপুর বেতন প্রায় আড়াই লাখ স্পর্শ করার কথা জানিয়েছে বিসিবির একাধিক সূত্র। সেটি হলে বিসিবির নির্বাচক প্যানেলের ইতিহাসে এটি হবে সর্বোচ্চ বেতন।
এক নির্বাচক তাই কাল বলছিলেন, ‘নির্বাচকদের এ রকম বেতন হওয়া উচিত। খেলোয়াড় বেতন যেখানে ৮ লাখ। বিসিবি যেহেতু তাঁকে পেতে উন্মুখ ছিল, তিনি তাই সব অথোরিটি নিয়ে আসছেন।’ বেতন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে না চাইলেও বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘দেখুন, আগে এটা স্বেচ্ছাসেবী একটা কাজ ছিল। বিসিবি এখন চলে পেশাদার কাঠামোতে। নির্বাচকেরাও তাই একটি বেতনকাঠামোতে এসেছেন। তাঁদের জন্য একটা ভালো বেতনকাঠামো বিসিবি তৈরি করেছে।’
এফএস/
Discussion about this post