পবিত্র ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনেও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পশু কোরবানি করছেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।
মঙ্গলবার (১৮ জুন) ফজরের নামাজের পর থেকেই এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এই সংখ্যা অনেক কম।
ঈদের দ্বিতীয় দিন কোরবানি দেওয়ার কারণ হিসেবে অধিকাংশ কোরবানিদাতাই প্রথম দিন কসাই সংকটের কারণ উল্লেখ করেছেন এবং আবার অনেকেই পারিবারিক ও প্রথাগত ঐতিহ্য ধরে রাখতেও দ্বিতীয় দিন কোরবানি করছেন বলে জানা গেছে।উল্লেখ্য, ইসলামের শরীয়ত মতে, কোরবানির পশু জবাই করার সময় থাকে তিন দিন। হিজরি জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ সামর্থ্য অনুযায়ী কোরবানি করা যায়। ফলে কোনো কারণে ঈদের দিন কোরবানি করা সম্ভব না হলে, ঈদের পরের দুদিন পশু কোরবানি করা যায়।
জিলহজের ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পর আর কোরবানি করার সুযোগ থাকে না। তবে কেউ যদি কোরবানির সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পর অর্থাৎ ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের পর কোরবানির পশু জবাই করে ফেলে, তাহলে ওই পশুর সব মাংস সদকা করে দিতে হবে। এ রকম ক্ষেত্রে গোশতের মূল্য জীবিত পশুর চেয়ে কমে গেলে যে পরিমাণ মূল্য কমবে, তাও সদকা করতে হবে।
এস আই/
Discussion about this post