বগুড়া কারাগারে নাশকতার মামলায় গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা শহিদুল ইসলাম রতনের (৫৪) মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১১ নভেম্বর) গভীর রাতে তাকে কারাগার থেকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে জেল সুপার ফারুক আহমেদ এ তথ্য দিয়েছেন।
বগুড়া কারাগার সূত্র জানায়, মৃত শহিদুল ইসলাম রতন বগুড়া শহরের দক্ষিণ গোদারপাড়ার মৃত কলিম উদ্দিনের ছেলে। তিনি বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে একটি নাশকতার মামলায় রতন গত ৪ অক্টোবর কারাগারে যান। অসুস্থতার কারণে তাকে কারাগারের মেডিক্যাল ওয়ার্ডে রাখা হয়েছিল।
শ্বাসকষ্টের জন্য সোমবার বিকালে তাকে নেবুলাইজার দেওয়া হয়। রাত ২টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়।
বগুড়ার জেল সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ময়নাতদন্তের পর শহিদুল ইসলামের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
এ ইউ/
Discussion about this post